একে অপরকে জানতে প্রেমিক যুগলের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক বেশ জরুরী। এই ক্ষেত্রে প্রিয় সঙ্গী যখন তার সঙ্গিনীকে ছুতে চাই। এই অনুভূতিটায় অন্য রকম হয়। একজন মহিলা ও একজন পুরুষ যখন শারীরিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন তখন বিভিন্ন ধরনের আবেদনময়ী শব্দ করেন। এ শব্দ একে অপরের মধ্যে আরো বেশি আবেগের সৃষ্টি করে।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে পুরুষরা যে শব্দ করেন তা মহিলাদের কাছে ‘কর্কশ’ মনে হয়। মহিলারা পুরুষের এমন শব্দে খুব বেশি আলোড়িত হন না। তবে মহিলাদের মুখের শব্দে পুরুষদের পাগল করে তোলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন মনোবিজ্ঞানী সুশান হাগ বলেছেন, ‘সেক্সুয়াল সাউন্ড হচ্ছে এমন শব্দ যার জোর আওয়াজ হয় না, নিঃশ্বাসের সাথে প্রবাহিত হয়। মহিলাদের এমন শব্দ পুরুষকে আন্দোলিত করে।’
তিনি বলেন, ‘মহিলা ও পুরুষ তাদের মধ্যকার যৌনমিলনের সময় অবচেতনভাবেই ফিসফিস করে এক প্রকার শব্দ করেন। তবে এমন শব্দ করতে পুরুষরা বেশি দক্ষ নয়। এক্ষেত্রে মহিলারাই বেশি পারদর্শী।’ তাই যৌন মিলনের সময় মহিলারা যত বেশী আবেদনময়ী শব্দ করেন তত বেশী মধুর হয়ে ওঠে সম্পর্ক।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.