কলকাতা : প্রাক্তন আইপিএস অফিসার বিবেক দুবে রবিবারই পৌঁছচ্ছেন রাজ্যে। পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে বিবেক দুবেকে। অন্ধ্রপ্রদেশের ১৯৮১ ব্যাচের আইপিএস অফিসার দুবে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনেও বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। শনিবার বিবেক দুবের রাজ্যে আসার খবর জানান নির্বাচন কমিশনের উচ্চপদস্থ আধিকারিক। এদিন রাজ্যে এসে তিনি বেশ কয়েকজন পুলিশ আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলতে পারেন। হতে পারে বিশেষ বৈঠক।
এদিকে, এই দিনই রাজ্যে আসতে পারেন আরেক বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক মৃণাল কান্তি দাস। তিনি ১৯৭৭ ব্যাচের আইপিএস অফিসার। এই প্রাক্তন আইপিএস অফিসার মণিপুর ত্রিপুরা ক্যাডারের সদস্য। তিনি ত্রিপুরা নির্বাচনেও পর্যবেক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। এদিকে রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলাকে স্পর্শকাতর থেকে অতি স্পর্শকাতর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেই সব এলাকা সমেত গোটা রাজ্যের নিরাপত্তা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবেন তাঁরা।
শুক্রবারই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা। এদিকে, নির্বাচন কমিশন সূত্রের খবর, ভোটের সময়ে রাজ্য সরকারই প্রাথমিক হিসেবে ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছে। সাম্প্রতিক কলকাতা সফরের সময়ে কমিশনের ফুল বেঞ্চ জানিয়েছে, রাজ্য যা চেয়েছে, তত পরিমাণ কেন্দ্রীয় বাহিনী না-ও মিলতে পারে। প্রসঙ্গত, শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, একই সঙ্গে আরও চারটি রাজ্যে বিধানসভা ভোট হবে।
২০১৯-এর লোকসভা ভোটে ৭৪৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে মোতায়েন করা হয়েছিল। সেই সময়ে বুথের সংখ্যা ছিল ৭৮ হাজার। তবে সব ক’টি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানো সম্ভব হয়নি। এ বার করোনা পরিস্থিতির কারণে বুথ বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ১ হাজার ৭৯০টি। কমিশন সূত্রের খবর, চলতি মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির মাসের শেষ হওয়ার আগেই মোট ১২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয়বাহিনী বাংলায় আসবে বলে জানা গিয়েছে। মুলত যে সমস্ত স্পর্শকাতর জায়গা রয়েছে সেই সমস্ত জায়গাগুলিতে রুট মার্চ বাহিনী শুরু করবে বলে খবর।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.