বেজিং: এবার ট্রেন ছুটবে ঝড়ের গতিতে৷ প্রতি ঘন্টায় ৩৫০ কিমি বেগে দৌড়বে এই বুলেট ট্রেনগুলি৷ হ্যাঁ, বেজিং এবং তায়ানজিং রুটের জন্য এমনই নির্দেশিকা জারি করল প্রতিবেশি রাস্ট্র চিন৷ গতি বাড়ছে, স্বভাবতই কমবে সময়৷ এবার বেজিং দক্ষিণ রেলওয়ে স্টেশন থেকে তায়ানজিং স্টেশন পর্যন্ত নির্দিষ্ট সময়ের আগেই পৌঁছতে পারবেন যাত্রীরা৷ তবে, ভাড়ার ক্ষেত্রে আসছে না কোন পরিবর্তন৷ একই ভাড়ায় যাত্রীরা ৩০-৩৫ মিনিট আগেই পৌঁছে যাবেন গন্তব্যে৷
গতকাল চিনের রেলওয়ে মন্ত্রক জানিয়েছেন, আজ থেকেই বর্ধিত গতিতে অর্থাৎ প্রতিঘন্টায় ৩৫০ কিমি বেগে বেজিং-তায়ানজিং রুটে ছুটবে বুলেট ট্রেনগুলি৷ ট্রেনগুলির ডিজাইন এবং উৎপাদন পুরোটাই হয়েছে চিনের মাটিতে৷ ২০১৭ সালের ২৬ জুন প্রথম ট্রেনগুলিকে বেজিং-সাঙ্গাই রুটে চলতে দেখা গিয়েছিল৷ পুরনো মডেলগুলির থেকে নতুন মডেলগুলি হবে অনেক বেশি আধুনিক৷ আকারেও এসেছে বেশ কিছু বদল৷ অনেকটা প্রশস্ত হয়েছে ট্রেনটি৷
পুরনো বুলেট ট্রেনগুলির থেকে অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য নয়া প্রযুক্তিতে তৈরি বুলেট ট্রেনগুলি৷ বর্তমানে, বিশ্বের মধ্যে চিনের ট্রেনগুলিই দৌড়চ্ছে সর্বাধিক গতিতে৷ দেশের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলিকে যুক্ত করেছে এই রেলওয়ে ব্যবস্থা৷ ২২,০০০ কিমির এই রেলওয়ে পথ দেশের মধ্যে জালের ন্যায় ছড়িয়ে রয়েছে৷ যা অনেক বেশি সহজ করেছে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে৷ চিনের নয়া সিদ্ধান্ততে যাত্রীরা অনেক বেশি উপকৃত হবেন, এমনই মনে করছেন চিনের রেল মন্ত্রক৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.