শার্লিন চোপড়া! ২০১২ সালে প্লে-বয় ম্যাগাজিনের জন্যে ন্যুড ছবি তুলে সমস্ত পুরুষদের হৃদয়ে কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। শার্লিনই ছিলেন প্রথম কোনও ভারতীয় মহিলা যিনি কিনা এভাবে ছবি তুলেছিলেন। আর তাঁর এই ছবি নিয়ে রীতিমত আলোড়ন তৈরি হয়। বলিউডের নজরেও চলে আসেন শার্লিন।
একের পর এক হিন্দি ছবিতে কাজ পেতে থাকেন শার্লিন। এমনকি, ২০০৯ সালে বিগ বসেও জায়গা করে নেন শার্লিন। অল্প সময়ের মধ্যে বেশ সাফল্য অর্জন করে ফেলেন হট এন্ড বিউটি শার্লিন। কিন্তু তাঁর কেরিয়ারের শুরুটা কি এতটাই সহজ ছিল! না ছিল না।
এক সাক্ষাৎকারে শার্লিন জানিয়েছেন, অতীতে তিনি টাকার জন্য যৌনতা বিক্রি করতেন। মডেলিংয়ের পাশাপাশি ক্লায়েন্টদের সঙ্গে সময় কাটাতেন। পেমেন্টের বিনিময়ে চলত এই ঘনিষ্টতা। কিন্তু কোনও মানসিক সম্পর্ক ছিল না বলেই ওই সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন শার্লিন। আর সেই কারণে বিশেষ কোনও মানুষকে তাঁর মনে নেই। হয়েছে ভুলে গেছি! পাশাপাশি তিনি এও জানিয়েছেন, তাঁর থেকে বেশি বয়সের পুরুষদেরই মন ধরত তাঁর।
তবে এই বিষয়ে শার্লিনের ব্যক্তিগত কিছু ধারণা রয়েছে। যেমন, শার্লিন মনে করেন যে তাঁর থেকে বেশি বয়সের পুরুষেরা আর্থিক দিক থেকে বেশ ঠিকঠাক। তাঁদের হাতে বেশ পয়সাও পকেটেও থাকে। তাই জন্যে তাঁকে প্রচুর গিফট কিনে দিতেন। শার্লিনের দাবি, তাঁর জীবনে কেয়ারিং কেউ ছিল না। সে কারণে ওই পুরুষ বন্ধুদের কাছ থেকেই তিনি যত্ন খুঁজতেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.