ওয়াশিংটন: ফের বমন্দুকবাজের হামলায় প্রাণ গেল কমপক্ষে ৫ জনের৷ আমেরিকায় ক্যাপিটাল গ্যাজেটের অফিসে এই হামলার ঘটনা ঘটে৷ স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এই হামলায় অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে৷ এক সন্দেহভাজনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে৷
কে বা কাদের হাত রয়েছে এই ভয়াবহ হামলার পিছনে তা এখনও স্পষ্ট নয়৷ কোনও জঙ্গি সংগঠনও দায় স্বীকার করেনি বলেই জানা গিয়েছে৷ তবে ওই সন্দেহভাজন, ৩৮ বছরের জারোড রামোসই যে রয়েছে এই হত্য়ালীলার পিছনে এমনটাই মনে করা হচ্ছে৷
পড়ুন: রাশিয়ার বন্ধু দেশের তালিকায় ভারতের সঙ্গেই রয়েছে চিন
ক্যাপিটাল গ্যাজেটের ক্রাইম রিপোর্টার ট্যুইট করে জানিয়েছেন এই হামলায় তার অফিসের অনেকের ওপরই গুলি চলেছে৷ অনেকে প্রাণও হারিয়েছে৷ সেই ভয়াবহ পরিস্থিতির কথাও জানিয়েছেন ওই সাংবাদিক৷ ডেস্কের নিচে যখন নিজের প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টা করছে অনেকে, তখন সহকর্মীদের আতঙ্কের চিৎকার, বন্দুকবাজের বন্দুকে গুলি ভরার শব্দ যে কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে সেই অভিজ্ঞতার কথাও জানিয়েছেন তিনি৷
এদিকে এই ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে ট্যুইট করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প৷
Prior to departing Wisconsin, I was briefed on the shooting at Capital Gazette in Annapolis, Maryland. My thoughts and prayers are with the victims and their families. Thank you to all of the First Responders who are currently on the scene.
— Donald J. Trump (@realDonaldTrump) June 28, 2018
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.