মুম্বই: ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন রাখি সাওয়ন্তের মা জয়া। তাঁর চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন সলমন খান। আর্থিকভাবে রাখির মাকে সাহায্য করছেন তিনি। তাই সলমন খান ও তাঁর ভাই সোহেল খানকে ধন্যবাদ দিয়েছেন রাখি সাওয়ন্ত। একটি ভিডিও শেয়ার করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।
ইনস্টাগ্রামে এই ভিডিওটি শেয়ার করেছেন রাখি। সেখানে তিনি সলমন খান ও বিগ বস ১৪ শোকে ট্যাগ করেছেন। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে রাখি সাওয়ন্তের মা হাসপাতালে রয়েছে। সেখানে কেমোথেরাপি চলছে তাঁর। সেখান থেকে তিনি সলমন খানকে বলেছেন, “সলমনজি, ধন্যবাদ বেটা। সোহেলজি ধন্যবাদ। আমার কেমো চলছে, আমি হাসপাতালে রয়েছি। এখনও দুটো বাকি। তারপর অস্ত্রোপচার হবে।” সলমন খানকে আশীর্বাদও দেখিয়েছেন রাখির মা।
View this post on Instagram
suffering
সম্প্রতি একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রাখি সাওয়ন্ত বলেছেন, সলমন ও সোহেল খান তাঁর পরিবারকে চিকিৎসার খরচ দিয়ে সাহায্য করছেন। চিকিৎসার একটি বড় অংশের খরচ বহন করছেন সলমন। রাখি তাঁকে দেবদূতের সঙ্গে তুলনা করেছেন। পাশাপাশি সোহেলকেও একই কথা বলেছেন তিনি। এও জানিয়েছেন, এই দুই ভাই চিকিৎসকের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। তাঁদের থেকে ফিডব্যাক নিচ্ছেন। রাখি বলেছেন, “এর চেয়ে বেশি আমি আর কী চাইতে পারি? সলমন স্যারকে আমার ভাই হিসেবে পেয়ে আমি ধন্য।”
সম্প্রতি বিগ বস ১৪ প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছিলেন রাখি সাওয়ান্ত। সেখানে সবচেয়ে এন্টারটেনিং সেলিব্রিটির তকমা পান তিনি। বিগ বসের তরফে জানানো হয়, যে শোটি তার কারণে পরিচিত হবে। বিগ বস বলেন, যে প্রায়শই লোকেরা তাদের চরিত্র পরিবর্তন করে এবং স্টেরিওটাইপটি ভেঙে শোতে স্বাক্ষর করে। তবে বিগ বস এই কথাটি বলতে গর্ববোধ করেন, যে যে প্রতিযোগী শোটি বিখ্যাত করেছেন তাঁর মধ্যে রাখি সাওয়ান্ত অন্যতম নাম। রাখি সাওয়ান্ত যেভাবে ব্যক্তিগত দুঃখ সম্পর্কে না ভেবে এবং শ্রোতাদের বিনোদন দিয়েছেন তাঁর জন্য প্রশংসা করেছে বিগ বস।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.