জলপাইগুড়ি: সাতসকালেই জলপাইগুড়ির বাজারে মাছ দেখতে মানুষের ভিড়। ছবি তুলতে ভিড় উপচে পড়ল বাজারে।
এই প্রথম তিস্তা নদীতে মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়ল ১০২কেজি সাইজের বাঘা আড় মাছ। জলপাইগুড়ির গাজলডোবায় তিস্তা নদী থেকে এই বিরাট মাছটি ধরেছে স্থানীয় মৎস্যজীবীরা। রবিবার সকালে জলপাইগুড়ি স্টেশন বাজারে মাছটি কেটে বিক্রি করবেন মৎস্য ব্যবসায়ী সতীশ দাস।
এই মাছটিকে দেখতে জলপাইগুড়ি স্টেশন বাজারে প্রচুর মানুষের ভীড় দেখা যায়। মাছটি জীবিতই রয়েছে। এর আগেও তিস্তা নদীতে এই বাঘা আড় মাছ মৎস্যাজীবীদের জালে ধরা পড়েছে। এই ঘটনা নতুন নয়। তবে এতো বড় মাছ এই প্রথম ধড়া পড়ল। জলপাইগুড়ি স্টেশন বাজারের মৎস্য ব্যবসায়ী সতীশ দাস মাছটি ৬০০টাকা কেজি দরে কিনে এনেছেন।
রবিবার মাছটি ৮০০থেকে ১০০০হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হবে বলে জানান সতীশ দাস। শনিবার সকালে এই মাছটি স্টেশন বাজারে নিয়ে আসতেই প্রচুর মানুষ ভীড় জমায় মাছটিকে দেখতে। চোখে দেখার পাশাপাশি নিজেদের মোবাই ফোনে মাছটি একটি ছোবি তোলার জন্য প্রচুর মানুষ আসেন সাধারন মানুষ।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.