স্টাফ রিপোর্টার, বারাকপুর: দুই বাংলার মাঝে যতোই বেড়াজাল থাকুক। উৎসাহ উদ্দিপনায় কোথাও খামতি নেই দুই বাংলার নাগরিকদের। উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা মেলালো দুই বাংলাকে। কারও বয়স পয়ত্রিশ, কেউবা নব্বই।
প্রত্যেকেরই একটাই পরিচয় তারা এ্যাথলিট। এরকমই ৫৫০জন প্রতিযোগিকে নিয়ে অশোকনগর বিধানচন্দ্র রায় ক্রীড়াঙ্গনে অনুষ্ঠিত হল দুদিন ব্যাপী এই আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। আয়োজক বেঙ্গল মাস্টার্স এ্যাথলেটিক এ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা জানান,” এই বছর দ্বিতীয় বছরে পড়ল দুই বাংলার প্রবীণ ক্রীড়াবিদদের নিয়ে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতা।
গত বছর উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুর মহকুমার ইছাপুরে প্রথম বছর এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। এবার এই প্রতিযোগিতা দ্বিতীয় বছরে পড়ল”। বাংলাদেশ থেকে ৩৫জনের একটি অ্যাথলিট ক্রীড়াবিদদের দল ছাড়াও ছত্তিসগড় থেকেও রয়েছেন ১০জন প্রবীণ ক্রীড়াবিদ প্রতিযোগী।
পুরুষদের পাশাপাশি মহিলা খেলোয়ারদের উপস্তিতিও ছিল চোখে পড়ার মত। ৫৫০জন প্রতিযোগীর মধ্যে মহিলা বিভাগের প্রতিযোগির সংখা ২০০ জন। মোট ২২৭টি বিভাগে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়। খেলায় প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের স্বর্ণ পদক, রৌপ্য পদক এবং ব্রোঞ্জ পদক মেডেল হিসেবে দেওয়া হয়। খেলায় অংশগ্রহন করতে পেরে ভীষন খুশি দুই বাংলার খেলোয়াড়রা। ওপার বাংলার খেলোয়াররা জানিয়েছেন, পশ্চিম বাংলার আয়োজকদের আতিথেয়তায় তারা মুগ্ধ।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.