স্টাফ রিপোর্টার, তুফানগঞ্জ: আজ প্রথম দফার নির্বাচন৷ প্রথম দফায় কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ৷ আর বাংলার ভোটে সর্বত্রই আশান্তির রেওয়াজ রয়েছে৷ আর সেই অশান্তির আঁচ করেই কোচবিহারের তুফানগঞ্জের একটি বুথে তালা ঝুলিয়ে দিল স্থানীয়রা৷ সকাল ৭টায় ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার কথা৷ তার বদলে ওই বুথে ভোট শুরু হয় ১ঘণ্টা পর৷ স্থানীয়দের দাবি, যখনই ভোট আসে তার আগে ও পরে ব্যপাক অশান্তি সৃষ্টি হয় রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে৷ তাই আমাদের দাবি, কেন্দ্রীয় বাহিনীর হস্তক্ষেপে সুষ্ঠভাবে ভোট করাতে৷
অভিযোগ, গত রাত থেকেই এই এলাকায় কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনীর দেখা মেলেনি৷ সকাল ৭টায় ভোট শুরু হওয়ার কথা, কিন্তু নেই বাহিনীর টহলদারি যেখানে সমস্ত বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর কথা সেখানে তুফানগঞ্জের এই বুথে নেই বাহিনী৷ আর এতেই ক্ষিপ্ত স্থানীয়রা তালা ঝুলিয়ে দেন৷ অশান্তির থেকে বাঁচতেই তাদের এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন তারা৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ৮টা নাগাদ পোঁছোয় সিআরপিএফ জওয়ান৷ তারপরই শুরু হয় ভোট৷
শুধু তাই নয়, স্থানীয়দের আরও অভিযোগ, তুফানগঞ্জের এই এলাকায় গত ভোটগুলিতে ব্যপক হারে ছাপ্পা ভোট হয়৷ কোনওবারই সুষ্ঠভাবে ভোট দতে পারেনা তারা৷ আর তাই এবার সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতেই এবার তারা ভোট দেবেন বলে এই ব্যবস্থা৷
পাশাপাশি ভোট শুরু হওয়ার পর একাধিক জায়গা থেকে বিভিন্ন অভিযোগ এসেছে৷ কোচবিহারের বিভিন্ন বুথে ইভিএম খারাপ৷ কোথাও বিক্ষিপ্ত অশান্তিরও খবর এসেছে৷ তৃণমূল-বিজেপি দুইপক্ষই কমিশনে অভিযোগ জানায়৷ তবে কমিশনের তরফে সাড়া মেলেনি বলে অভিযোগ করেছে দুইপক্ষই৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.