জয়পুর: কাজ তো সবাই করেন, তবে উদাহরণ রেখে যান কেউ কেউ৷ সেই নজিরদের দেখেই উৎসাহে এগিয়ে আসে নয়া প্রজন্ম৷ ফের তৈরি হয় উদাহরণ৷ এভাবেই চলতে থাকে৷ তেমনই নজির গড়ছেন সঞ্জয় সেন৷ না, নাম বললে চিনতে পারবেন না কেউই৷ তবে যদি পরিচয় দেওয়া হয়, তবে ভুলতে পারবেন না কেউই৷
জন্মগত প্রতিবন্ধী এই সঞ্জয় সেন৷ তবে জীবনটা সেখানেই থেমে থাকেনি তাঁর৷ এগিয়ে চলেছেন স্বপ্নের পেশাকে আঁকড়ে ধরে৷ তবে একাই সেই স্বপ্নকে বাঁচেন নি৷ আরও হাজার হাজার পড়ুয়াকে স্বপ্ন দেখতে শেখাচ্ছেন প্রতিদিন৷ কারণ স্বপ্নে কোনও প্রতিবন্ধকতা নেই৷
নিজের শারীরিক অক্ষমতাকে ঢেকে রাজস্থানের এক সরকারি স্কুলে শিক্ষকতা করেন সঞ্জয়৷ ক্লাসে পড়াচ্ছেন সঞ্জয়, এমনই এক ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়৷ ট্যুইটার ভরে গিয়েছে স়ঞ্জয়ের প্রশংসায়৷ তাঁকে সমাজের উদাহরণ বলে ব্যাখ্যা করেছেন নেটিজেনরা৷
Can any of our respected ministers take cognizance of this and provide some support/Electric wheelchair to this gentleman..@PrakashJavdekar @narendramodi @smritiirani @BJP4India
— Lady Nisha (@Lady_nishaaa) September 11, 2018
I will not only salute his dedication but I will also salute his family Members, his friends and everybody who were with him when he needed them the most, who gave him hope, mental strength n confidence to fight all the odds of life n live life with full respect ????????????????
— Pinki Bhattacharya (@Pinki10B) September 9, 2018
কেন্দ্রের শিক্ষা সম্বল প্রজেক্টের আওতায় ২০০৯ সাল থেকে শিক্ষকতা করছেন সঞ্জয়৷ এই মিশনের উদ্দ্যেশ্য হল স্কুলছুট পড়ুয়া, যারা আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া, তাদের ফের নতুন করে স্কুলে নিয়ে আসা৷ বিনা খরচায় পড়ানো ও বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা৷ অন্যদিকে, এই মিশনের আওতায় সেই সব স্কুলগুলিতে বিশেষ শিক্ষকদের পাঠানো হয়, যেসব স্কুলে শিক্ষকদের সংখ্যা অত্যন্ত কম৷
এরকমই একটি স্কুলে পড়ান সঞ্জয়৷ নবম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্র ছাত্রীদের পড়ান তিনি৷ কেন্দ্রের এই মিশনের আওতায় রয়েছে রাজস্থানের প্রায় ৭০০০ জন পড়ুয়া৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.