তমলুক: শুভেন্দু অধিকারীর নাম না করে তোপ দাগলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন খোদ শিশির অধিকারী, সেখানেই এই তোপ দাগেন মুখ্যমন্ত্রী।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, পূর্ব মেদিনীপুরে দলবিরোধী কাজকর্ম বরদাস্ত করা হবে না। কড়া হাতে দমন করা হবে। নিতে হবে উপযুক্ত ব্যবস্থা। শুভেন্দু অধিকারীর নাম না করলেও এই বক্তব্য থেকেই পরিস্কার যে তিনি শুভেন্দুর কথাই বলেছেন।
মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়েছেন শুভেন্দু ইতিমধ্যেই। তৃণমূল কংগ্রেসের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন তিনি। গত কয়েকদিন ধরে দলের সঙ্গে সম্পর্কের জলও গড়িয়েছে অনেক। তৃণমূল হাইকম্যান্ডের সঙ্গে দূরত্ব ক্রমশ বেড়েছে। এমনকী, ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোর ও সৌগত রায়ের মধ্যস্থতায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও শুভেন্দু অধিকারী মুখোমুখি বসে বৈঠক করলেও সেই বরফ গলেনি।
বৈঠকের পর একদিকে যখন সৌগত সমস্যা মিটে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তখন সম্পূর্ণ ভিন্ন সুর শোনা গিয়েছিল শুভেন্দুর গলায়। তিনি সেই বৈঠকের পরের দিনই সৌগতকে হোয়াটসঅ্যাপে জানান যে, তিনি একসঙ্গে কাজ করতে পারছেন না। তাঁকে তৃণমূল কংগ্রেসে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল বলে ধন্যবাদও জানান।
সেদিনের পর থেকেই রাজনৈতিক মহলে জল্পনা চলছিল, শুভেন্দুকে নিয়ে কতদিন ধোঁয়াশা বজায় রাখবে তৃণমূল। তবে মমতার শুক্রবারের মন্তব্য বেশ ইঙ্গিতপূর্ণ এবং তা এই প্রসঙ্গে দলের অবস্থানও অনেকটা স্পষ্ট করে দিয়েছে বলে মত সকলের।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.