নয়াদিল্লি: সরকার ভারত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড (বিপিসিএল) এর শেয়ার বিক্রি করতে চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে বিপিসিএল এলপিজি গ্যাস ব্যবহার করে এমন ৭ কোটিরও বেশি গ্রাহকের মনে ভর্তুকি নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল। জনসাধারণের এই প্রশ্ন নিয়ে সরকার ব্যাখ্যা দিয়েছে।
পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান জানিয়েছেন, বিপিসিএলের বেসরকারিকরণের পরেও তার গ্রাহকরা এলপিজি’তে ভর্তুকি পেতে থাকবে। ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “এলপিজিতে দেওয়া ভর্তুকি সরাসরি ভোক্তাকে দেওয়া হয়, কোনও সংস্থাকে নয়। সুতরাং এলপিজি বিক্রয়কারী সংস্থার মালিকানা ভর্তুকিতে কোনও প্রভাব ফেলবে না। “
আরও পড়ুন – ‘রেলের অসহযোগিতায় মাঝেরহাট ব্রিজ চালুতে দেরি’, অভিযোগ অরূপ বিশ্বাসের
উল্লেখ্য, বর্তমানে সরকার প্রতিটি পরিবারের ক্ষেত্রে প্রতি বছর ভর্তুকি হারে সর্বাধিক ১২ টি এলপিজি সিলিন্ডারে ভর্তুকি দেয়। এই ভর্তুকি সরাসরি গ্রাহকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে দেওয়া হয়।
গ্রাহকরা ডিলারের কাছ থেকে বাজার মূল্যে এলপিজি কিনে নেন। এরপর গ্রাহকদের অ্যাকাউন্টে ভর্তুকির টাকা আসে। ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন (আইওসি), বিপিসিএল এবং হিন্দুস্তান পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড (এইচপিসিএল) এর এলপিজি-র ওপর গ্রাহক সরকার কর্তৃক ভর্তুকি পান।
আরও পড়ুন – চাপে চিন, প্রতিবেশি শ্রীলঙ্কা-মালদ্বীপের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করছে ভারত
সরকার বিপিসিএলে তার পুরো ৫৩ শতাংশ শেয়ার-ই বিক্রি করে দিচ্ছে। দেশের মোট ২৮.৫ কোটি এলপিজি গ্রাহকের মধ্যে ৭.৩ কোটি গ্রাহক বিপিসিএলের অন্তর্ভুক্ত। ফলে শেয়ার বিক্রির খবরে যথেষ্ট আশঙ্কিত হয়ে উঠেছিলেন তাঁরা।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.