দীপাবলীতে ঘরে ঘরে অলক্ষ্মীকে বিদায় জানাতে আরাধনা করা হয় লক্ষ্মী গণেশের৷ সেই পুজোতে পদ্মফুল ব্যবহার আবশ্যিক৷ এই ফুলটিকে ছাড়া দিওয়ালি পূজা কার্যত অসম্পন্ন৷
হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী, এই বিষয়টি প্রচলিত৷ কিন্তু কেন প্রচলিত জানেন? ভগবান ব্রহ্মার সিংহাসনটি পদ্মফুল দিয়ে সাজানো৷ কথিত আছে, ধ্যানে বসার সময়ে এই সিংহাসনটিকে সাজানোর জন্য তিনি পদ্মফুলকেই বেছে নিয়েছিলেন৷ কথিত আছে, এই পদ্মফুল ভগবান বিষ্ণুর নাভি থেকে সৃষ্টি হয়েছে৷
এছাড়াও পদ্মফুলকে ঘিরে রয়েছে আরও অজানা বেশ কিছু সত্য ঘটনা৷ কাদামাটিতে এই পদ্মফুল জন্মায়৷ কিন্তু সেই নোংরা কাদামাটি কিন্তু পদ্মফুলকে স্পর্শ করতে পারেনা৷ এই ফুলটির সুবাসে বোঝাই দায় যে এই ফুলটি কোথায় জন্মায়৷ আপনার চারপাশে থাকা নেগেটিভ এনার্জি দূর হয়ে যায় এই ফুলের গুণে৷ আপনার চারপাশে থাকা নেগেটিভ মানুষ এবং নেগেটিভ কোনও শক্তি আপনার কোনও ক্ষতি করতে পারবেনা৷
লক্ষ্মী গণেশের পুজোয় পদ্মফুলের মাহাত্ম তো রইছেই৷ একইসঙ্গে বৌদ্ধধর্মেও এই ফুলটিকে ভীষণই পবিত্র হিসেবে মানা হয়৷ ভগবত গীতাতেও পদ্মফুলের গুনাগুণের কথা উল্লেখ রয়েছে৷ এটি সমস্তরকম লোভ, ঘৃণা, হিংসা, রাগ আপনার শরীর থেকে দূর করবে৷ কথিত আছে, পদ্মফুলেই জন্মেছিলেন নাকি লক্ষ্মী ঠাকুরও৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.