বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে আছে একাধিক দর্শনীয় স্থান। মৃত্যুর আগে অন্তত সেগুলো একবার চাক্ষুষ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে মানুষ। প্রত্যেক বছরের মত এবারও বিশ্বের ৫০০ টি দর্শনীয় স্থানের তালিকা তৈরি করেছে সবথেকে জনপ্রিয় ট্রাভেল গাইড Lonely Planet. যেসব জায়গা ভ্রমণ পিপাসুদের অবশ্যই যাওয়া উচিৎ সেইসব জায়গার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে ভারতের তাজমহল। প্রথম স্থানে আঙ্কোরভাট।
আঙ্কোরভাট: বিশ্বের সবথেকে বড় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বর্ণনা করা হয় আঙ্কোর ভাট। কম্বোডিয়ায় অবস্থিত একটি টেম্পল কমপ্লেক্স এটি। বরাট বিস্তৃত জায়গা জুড়ে রয়েছে 'আঙ্কোর ভাট' তথা 'মন্দিরের শহর। অসাধারাণ কারুকার্য চোখে পড়বে চারিদিকে। অনবদ্য স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত আঙ্কোর ভাট বিশ্বের বিশেষ দ্রষ্টব্য। দেওয়ালে দেওয়ালে রয়েছে নানা গল্প ও দেবতার ছবি।
গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ: অস্ট্রেলিয়ার কুইনসল্যান্ডে অবস্থিত বিশ্বের সবথেকে বড় 'কোরাল রিফ' বা প্রবাল দ্বীপপুঞ্জ হল গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ। প্রায় ২৯০০ দ্বীপ নিয়ে তৈরি এটি। এমনকী মহাকাশ থেকে দৃশ্যমান গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ। যদিও বর্তমানে পরিবেশের প্রভাবে ক্রমশ ক্ষয়ে যাচ্ছে প্রবাল। সমুদ্রে ডুবে দেখুন কিংবা ধারে ঘুরে বেড়ান, অবশ্যই একবার যেতে হবে গ্রেট ব্যারিয়ার রিফে।
মাচু পিচু: Lonely Planet-এর তালিকায় তৃতীয় স্থানে জায়গা করে নিল 'মাচু পিচু' পর্বতমালা। পেরুতে অবস্থিত এই পর্বতমালা ৭,৭৯০ ফুট উচ্চতায়। পেরুর কাসকো রিজিয়নে অবস্থিত এটি। এখানেই গড়ে উঠেছিল ইনকা সভ্যতা।
চিনের প্রাচীর: এশিয়ার মধ্যে তালিকায় প্রথম নাম চিনের প্রাচীরের। চিনের নিরাপত্তায় তৈরি করা হয়েছিল বিশাল এই প্রাচীর। দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে বিশেষ দ্রষ্টব্য হয়ে উঠেছে চিনের প্রাচীর। চিনের উত্তরের প্রাচীর এটি। পশ্চিম থেকে পূর্বে বিস্তৃত এই প্রাচীর অবশ্য দ্রষ্টব্য।
তাজমহল: যুগ যুগ ধরে ভারতের অন্যতম আকর্ষণ তাজমহল। সাদা মার্বেলে তৈরি এই স্মৃতিসৌধ দেখতে ভিড় করেন বহু বিদেশি পর্যটক। যমুনা নদীর ধারে অবস্থিত এই স্থাপত্য বিশ্বের অন্যতম দ্রষ্টব্যগুলোর মধ্যে একটি। প্রায় ২০,০০০ শিল্পী তৈরি করেছিলেন তাজমহল। বিশ্বের সপ্তমাশ্চর্যে নাম এসেছে তাজমহলের। সেই তাজমহলই এবার বিশ্বের সেরা পাঁচে জায়গা করে নিল।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.