স্টাফ রিপোর্টার, বারাকপুর: সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ঐক্য রক্ষায় দেশবাসী একত্রিত আছে, থাকবে। দেশের বীর শহিদদের আত্মার শান্তি কামনায় উত্তর ২৪ পরগণার গারুলিয়ায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মহা মিছিল থেকে সেই বার্তাই দিলেন গারুলিয়ার বাংলা মসজিদের ইমাম মৌলানা জুলফিকার কুরেশি।
এদিন গারুলিয়া শহর পরিক্রমা করে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের এই মিছিল। জাতীয় পতাকা ও কালো পতাকা হাতে নিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মহিলা ও পুরুষরা একসঙ্গে এই মিছিল করে। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন গারুলিয়া পুরসভার তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলর সোফিয়া খাতুন, স্থানীয় তৃণমূল নেতা পারভেজ আলম সহ গারুলিয়ার বিভিন্ন ক্লাবের সদস্য সমর্থকরা।
মিছিলে উপস্থিত হয়ে গারুলিয়ার বাংলা মসজিদের ইমাম মৌলানা জুলফিকার কুরেশি বলেন, ‘ধর্ম কখনওই কাউকে হত্যা করতে বা রক্ত ঝরাতে শেখায় না। যারা দেশের ৪৫ জন তরতাজা প্রাণকে হত্যা করল তাদের অবশ্যই শাস্তি হওয়া উচিত। মৃত জওয়ানদের পরিবারের সদস্যদের পাশে আমরা আছি। দেশের সরকারের কাছে আবেদন করব, এই ঘটনায় সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে কঠোর ভূমিকা গ্রহণ করুক সরকার। আমরা সরকারের পাশে আছি।’
এদিন গারুলিয়ার এই মিছিলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের সঙ্গে পা মেলালেন এলাকার অসংখ্য সাধারণ মানুষ। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের এই মিছিল কার্যত সম্প্রীতির মিছিলের রূপ নিয়েছিল।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.