বেঙ্গালুরু: ওলা ক্যাব বুক করার আগে সাবধান৷ আগামী কয়েকমাস ওলা কোনও পরিষেবা দিতে পারবে না৷ কারণ ছ’মাসের জন্য অ্যাপ নির্ভর এই ক্যাবকে সাসপেন্ড করেছে কর্ণাটক সরকার৷
১৮ মার্চ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে ওলার উপর এই নিষেধাজ্ঞা জারি করে রাজ্যের পরিবহন দফতর৷ যার অর্থ আগামী ছ’মাস কোনও ওলা ট্যাক্সিচালক তাদের গাড়ি রাস্তায় বের করতে পারবেব না৷ ওলার উপর এই শাস্তির খাঁড়া নেমে আসার কারণ লাইসেন্স শর্তের উলঙ্ঘন করে বাইক ট্যাক্সি চালিয়েছে ওলা৷
পরিবহন দফতরের এক সরকারি আধিকারিক জানান, অনুমতি ছাড়া ওলা বাইক ট্যাক্সি চালিয়েছে৷ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরিবহন দফতর গত কয়েকমাস ধরে শহরের রাস্তা থেকে কিছু বাইক বাজেয়াপ্ত করে৷ এই বাইকগুলি ওলার বাইক ট্যাক্সি৷ পরে তদন্তে উঠে আসে ওলা ট্রান্সপোর্টেশন টেকনোলজি অ্যাগ্রেগ্রেটরস রুলসের উলঙ্ঘন করে৷
এরপর ওলাকে নোটিশ পাঠানো হয় পরিবহন দফতর থেকে৷ কিন্তু ওলার জবাব সন্তুষ্ট করতে পারেনি পরিবহন কর্তাদের৷ তারা তাদের স্বপক্ষে এমন কিছু প্রমাণ পেশ করতে পারেনি যাতে প্রমাণিত হয় ওলা ট্রাফিক আইন উলঙ্খন করেনি৷ তারপর ১৮ মার্চ এই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়৷ ২০১০ সালে ওলা তাদের হেড অফিস মুম্বই থেকে সরিয়ে বেঙ্গালুরুতে নিয়ে যায়৷ রাজ্যে ওলার ১০ হাজার গাড়ি চলাচল করে৷ বেঙ্গালুরু ছাড়া ম্যাঙ্গালুরু, হুবলি ও মাইসুরুতে পরিষেবা রয়েছে ওলার৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.