নয়াদিল্লি: সমস্যা কাটল নাগ মিসাইলের৷ হেলিকপ্টার লঞ্চড নাগ (HELINA)মিসাইলে কিছু সমস্যা ছিল যা সমাধান করেন ভারতের ডিফেন্স সায়েন্টিস্টরা৷ রবিবার ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, পোখরানে সেনা হেলিকপ্টার থেকে এই হেলিনা (নাগ) মিসাইলের পরীক্ষা সফল হয়েছে৷ এই অ্যান্টি ট্যাংক ওয়েপন সিস্টেমের রেঞ্জ সাত কিলোমিটার৷
প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি বিবৃতিতে জানানো হয়, এই মিসাইলটি ইনফ্রারেড ইমাজিং সিকার (IIR) অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে৷ বিশ্বের আধুনিকতম অ্যান্টি-ট্যাংক ওয়েপন এটি৷ দিন হোক বা রাত যে কোনও সময়েই সমান দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে সক্ষম এটি৷ 640x512px ফোকাল প্লেন অ্যারে IIR ব্যবহৃত হয়েছে হয়েছে এই HELINA-তে৷ এটিই এর প্রথম পরীক্ষা৷ এর আগে টার্গেটে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে কিচু সমস্যার মুখে পড়েছিল এটি৷ অবশেষে সেই সমস্যার সমাধানে সফল বিজ্ঞানীরা৷
পড়ুন: ২০১৮ সালেই ভারতীয় সেনারা পাবে নাগ মিসাইল
ভূমি হোক বা আকাশ, যে কোনও প্ল্যাটফর্ম থেকেই এই অ্যান্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল লঞ্চ করা সম্ভব৷ ২০০৯ সাল তেকে এই মিসাইল নিয়ে কাজ করছে ডিআরডিও৷ এখনও পর্যন্ত ৪৭মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে এর উন্নয়নে৷
ডিআরডিও-র উচ্চপদস্থ আধিকারিক এবং সেনা আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন এই পরীক্ষার সময়৷ এক সেনা আধিকারিক জানান, ৫ কিমি দূর থেকে টার্গেটে আঘাত করতে সফল হয়েছে এই মিসাইল৷ এবার ৭কিমির লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া হবে৷ দেশে এই প্রথম এই ধরণের একটি পরীক্ষা হল৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.