নয়াদিল্লি: পাকিস্তানের মাটিতে সন্ত্রাসের বীজ বপন করা হচ্ছে। আর ফের একবার সেই অভিযোগ তুলে এনেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী ডঃ এস জয়শঙ্কর। ভারত কীভাবে কয়েক দশক ধরে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে, সেকথাও উল্লেখ করেন তিনি।
পাকিস্তানকে লক্ষ্য করে রাষ্ট্রসংঘে জয়শঙ্কর বলেন, সন্ত্রাসবাদ ও ট্রান্সন্যাশনাল সংগঠিত অপরাধের মধ্যে যোগসূত্র রয়েছে। জোরালোভাবে তার মোকাবিলা করার কথা বলেন তিনি। ১৯৯৩ সালের মুম্বই বোমা বিস্ফোরণের জন্য দায়ী সন্ত্রাসবাদীদের রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা প্রদান করেছে আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তারা ভুলে গিয়েছে, সন্ত্রাসবাদ মানবজাতির জন্য একটা হুমকি।
জয়শঙ্কর বলেন, “সন্ত্রাসবাদ কেবল মানবজীবনকে গুরুতরভাবে প্রভাবিত করে না, মানবতার ভিত্তিকে উপড়ে ফেলে দেয়। এই রেজোলিউশন গ্রহণ করে কাউন্সিল সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় দৃঢ় প্রত্যয়ী হয়েছে।”
জয়শঙ্কর আরও বলেন, কোভিড-১৯ মহামারীতে সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্ঘবদ্ধতা আরও বেড়েছে। নতুন ও উদীয়মান প্রযুক্তি সন্ত্রাসবাদীদের ও সন্ত্রাসী সংগঠনের সক্ষমতা বৃদ্ধি করেছে। সাম্প্রতিককালে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ড্রোন, সোশ্যাল মিডিয়ার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছে। চরমপন্থী প্রচারকে কট্টরপন্থী করে তুলেছে তা ব্যবহার করে।
ভারতের বিদেশমন্ত্রী ডঃ এস জয়শঙ্কর সন্ত্রাসবাদের বিপদকে সমাধান করতে এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে জাতিসংঘের জন্য আট দফা কর্মপরিকল্পনা প্রস্তাব করেছেন। আট দফা কর্ম পরিকল্পনার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ নিষেধাজ্ঞা ও সন্ত্রাসবাদ বিরোধী কমিটিগুলির কার্যনির্বাহী পদ্ধতি সংস্কার করা। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বকে ‘শূন্য সহনশীল’ হতে হবে। তিনি তার আট-দফা কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপনের সময় বলেন, “সন্ত্রাসীরা সন্ত্রাসবাদী; ভাল মন্দ কোন কিছুই নেই।”
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.