রাজ্যে প্রায় ১০ লক্ষের কর্মসংস্থান হয়েছে। সরকারের এমপ্লয়মেন্ট ব্যাংকে নথিভুক্তদের মধ্যে থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে যোগ্য প্রার্থীকে। রাজ্য সরকারের চালানো এক আর্থি সমীক্ষাতে এমনটাই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। এখন এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্কে নথিভুক্ত কর্মপ্রার্থীর সংখ্যা ২৬ লক্ষ ৪৬ হাজার ৩ জন।
২০১২ সালের জুলাই মাসে এমপ্লয়মেন্ট ব্যাঙ্ক চালুর সিদ্ধান্ত নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুলত বাংলার বেকার যুবক-যুবতিদের কাজ দিতেই এই ব্যাংক তৈরির উদ্যোগ মমতার। এমপ্লয়মেন্ট ব্যাংকের পোর্টালে কর্মপ্রার্থী ও নিয়োগকারী সংস্থার নাম নথিভুক্তকরণের ব্যবস্থা করা হয়। নিয়োগকারী এই পোর্টাল থেকে নথিভুক্ত কর্মপ্রার্থীদের বেছে নেবে, সেই লক্ষ্যেই এটি চালু করা হয়েছিল।
শুধু তাই নয়, এই ব্যাংকে নথিভুক্ত সমস্ত বেকারদের দেড় হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। আর্থিক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, এখন ৯৫ হাজার ৫৯৫ জন এই ভাতা পাচ্ছেন। চালু হওয়ার পর থেকে ‘যুবশ্রী’ প্রকল্পে রাজ্য সরকারের খরচ হয়েছে ১৩৮ কোটি ৭৭ লক্ষ টাকা।
বাংলা এক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, আর্থিক সমীক্ষা অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ৫০ হাজার ৬৩৫ জন যুবশ্রী প্রকল্পের সুযোগ নিয়েছেন। শুধু তাই নয়, আর্থিক সমীক্ষা অনুযায়ী, এই প্রকল্পে আর্থিক সাহায্য পেয়েছেন মোট ১৫ হাজার ৬১৮ জন। এতে খরচ হয়েছে প্রায় ৭৮ কোটি টাকা। এই প্রকল্পে গত বাজেটে ২৫০ কোটি টাকার সংস্থান রাখা হয়েছিল।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.