কলকাতা: ফিরহাদ হাকিমের পদ নিয়ে প্রশ্ন তুলল নির্বাচন কমিশন। প্রশ্ন তুলে চিঠি দেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারকে। কীভাবে দুটি সংস্থায় একসঙ্গে দায়িত্বে আছেন তিনি, তা নিয়েই প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
বাংলার পুর ও নগরোয়ন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। বছর খানেক আগে কলকাতা পুরসভার দায়িত্বে আসেন তিনি। এদিন কমিশনের চিঠিতে প্রশ্ন করা হয়েছে, একসঙ্গে দুটি লাভজনক সংস্থায় কীভাবে আছেন? সে বিষয়ে জানতে চেয়ে মুখ্যসচিব রাজীব সিনহাকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: কীভাবে করোনা আক্রান্ত অমিতাভ-অভিষেক? সামনে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সূত্রের খবর, চলতি মাসের গোড়ায় ফিরহাদ সংক্রান্ত ন’টি প্রশ্নের জবাব চান কমিশনের অন্যতম অধিকর্তা বিজয়কুমার পাণ্ডে। কলকাতা পুরনিগমের প্রশাসনিক বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে ফিরহাদের দায়িত্ব এবং বেতনের বিষয়েও জানতে চাওয়া হয়েছে।
গত ২২ জুন ফিরহাদকে নিয়ে কমিশনকে চিঠি লেখেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব সতীশ তিওয়ারি। তিনি জানান, ফিরহাদ দুটি লাভজনক পদে আছেন, এমন অভিযোগ পেয়েছেন রাজ্যপাল। আইন অনুসারে সেই অভিযোগপত্রে ফিরহাদের বিধায়ক পদ খারিজের দাবিও জানানো হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত রাজ্যের তরফে এই বিষয়ে কোনও উত্তর দেওয়া হয়নি।
আরও পড়ুন: করোনার প্রকোপ আর কতদিন, ভবিষ্যৎবাণী অনুব্রতর
কমিশনের তরফে ফিরহাদের সম্পর্কে একগুচ্ছ প্রশ্ন করা হয়েছে। কীভাবে পুরসভায় তাঁকে নিয়োগ করা হল, তাঁকে কী ধরনের সুবিধা প্রদান করা হয় এবং কোনও আইন বা নির্দেশিকার আওতায় তাঁর কার্যালয় বিশেষ কোনও ছাড় পায় কিনা, সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য তলব করা হয়েছে।
ফিরহাদের দাবি, প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান হিসেবে কোনও বেতন, ভাতা বা বিশেষ সুবিধা নেন না ফিরহাদ। ফলে সেই পদটি লাভজনক হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। বিজেপি এবং রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অহেতুক বিব্রত করার অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.