স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা: কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইনাল পরীক্ষার আর্জি খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, পরীক্ষার সময়সীমা ৩০ সেপ্টেম্বরের পরও পিছোতে গেলে সংশ্লিষ্ট রাজ্যকে ইউজিসির কাছে আবেদন করতে হবে। পুজোর আগে কীভাবে পরীক্ষা নেওয়া যায় সেটা ঠিক করতে রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের নিয়ে সোমবারই বৈঠকে বসতে চলেছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
সেপ্টেম্বরে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না, সেকথা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের ভার্চুয়াল সভামঞ্চ থেকে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের চুড়ান্ত বর্ষের পরীক্ষা নিয়ে তিনি বলেন, তবে শীর্ষ আদালত যখন বলেছে পরীক্ষা নিতেই হবে ৷ পুজোর আগে কীভাবে পরীক্ষা নেওয়া যায় দেখতে হবে ৷ অনলাইন বা অফলাইনে পরীক্ষা নেওয়া হবে তা আলোচনা করে দেখুক কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় ৷
এদিনের মঞ্চ থেকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে নির্দেশ দেন, “এক সপ্তাহের মধ্যে সূচি ঠিক করে ইউজিসিকে জানিয়ে দিন। পুজোর আগে কী ভাবে পরীক্ষা নেওয়া যায় তা ঠিক করতে হবে। যতটুকু না করলেই নয় ততটুকু করতে হবে। দেখুন কী ভাবে অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া যায়। অথবা পরীক্ষার্থীদের বাড়ির কাছে সেন্টার করে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করা যায় কিনা।”এরপরই নড়েচড়ে বসেছে শিক্ষা দফতর। জানা গিয়েছে, শিক্ষা মহলের বিশিষ্টদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী এবিষয়ে আলোচনা করছেন।
পশ্চিমবঙ্গ-সহ কয়েকটি রাজ্য ইউজিসি’র নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করে। রাজ্যের তৃণমূল প্রভাবিত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠন ওয়েবকুপা এই মামলার অন্যতম অংশীদার। সংগঠনের তরফে অধ্যাপক কৃষ্ণকলি বসু জানিয়েছেন, “রাজ্য সরকার চাইলে আমরা পরীক্ষা সংক্রান্ত পরামর্শ দেব। বিদেশে করোনা পরিস্থিতিতে ‘ওপেন বুক এক্সাম’ নেওয়া হচ্ছে। ইউজিসি’র কাছে আমাদের রাজ্য একই প্রস্তাব পাঠাতে পারে।”
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.