পোখরান: পাকিস্তানের চিন্তা বাড়িয়ে ৫০০ কেজির বোমার সফল পরীক্ষা করল দেশের প্রতিরক্ষা গবেষণা কেন্দ্র ডিআরডিও৷ ইনারশিয়ালি গাইডেড বোমটি রাজস্থানের পোখরানে পরীক্ষা করা হয়৷ নির্ভুল ভাবে ৩০ কিমি দূরের নিশানায় আঘাত করে বোমাটি৷
এই পরীক্ষার দু সপ্তাহ আগে অভ্যাস নামে হাই স্পিড এক্সপাণ্ডেবল এরিয়াল টারগেটের পরীক্ষা করে ডিআরডিও৷ ভারতের ওড়িশার চাঁদিপুরের ইন্টেরিম টেস্ট রেঞ্জ (আইটিআর) থেকে এই আনম্যানড ড্রোনের উৎক্ষেপণ করে ডিআরডিও। ড্রোনটির উৎক্ষেপণের সময় বেশ কয়েকটি রাডার ইলেকট্রো অপটিক সিস্টেমের মাধ্যমে ট্র্যাক করা হয়।
আরও পড়ুন : জিন্নার ছবি পাকিস্তানে পাঠানোটাই প্রথম কাজ হবে জয়ী বিজেপি প্রার্থীর
ডিআরডিওর ৫০টি পরীক্ষাগারের নিরন্তর ভারতের প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করার কাজ করে চলেছে৷ এর আগে ডিআরডিওর প্রাক্রন প্রধান জানিয়েছিলেন, ইউপিএ সরকার ‘মিশন শক্তি’র কাজ আটকে দিয়েছিল৷ সরকার যদি তখন সাহস দেখাত তাহলে চার-পাঁচ বছর আগেই এই নজির তৈরি করতে পারত ভারত৷
মহাকাশে নজির গড়েছে ভারত। বিশ্বের চতুর্থ দেশ হিসেবে মহাকাশে স্যাটেলাইট ধ্বংস করল ভারতীয় মিসাইল। ভোটের মুখে এই মিশনের কৃতিত্বের দাবি জানাচ্ছে দুই যুযুধান দল৷ বিজেপি ‘মিশন শক্তির’ সফলতার জন্য মোদীকে কৃতিত্ব দিচ্ছে৷ অপরদিকে কংগ্রেস দাবি জানিয়েছে, এই মিশনের অনুমোদন ইউপিএ সরকার দিয়েছিল৷ কিন্তু বুধবার ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের(ডিআরডিও) প্রাক্তন প্রধান ডঃ ভি কে সরস্বত কংগ্রেসের দাবিকে খণ্ডন করে দিয়েছেন৷ জানিয়েছেন, ইউপিএ সরকারই প্রজেক্টের কাজ বন্ধ করে দিতে বলেছিল৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.