নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেও সাফল্যের শিখরে পৌঁছতে পারছেন না। অনেকের সঙ্গেই ঘটে থাকে এমন। এর সমাধান কী, তা ভাবতে ভাবতেই চুল পেকে যায় অনেকের। কিন্তু সনাতন ধর্মেই রয়েছে এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়। এজন্য মঙ্গলবার মনে করে কিছু কাজ করতে হবে আপনাকে৷ তাহলেই সাফল্য অবধারিত৷
পর পর ১১টি মঙ্গলবার কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে সমস্ত রকমের বাধা বিপত্তি দূর করা যায়। আপনিও জেনে নিন মঙ্গলবার কোন কোন কাজগুলি করবেন-
১. মঙ্গলবার ঘুম থেকে উঠে স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্র পড়ে মন্দিরে যান৷ সিঁদুরের সঙ্গে চামেলির তেল মিশিয়ে তা হনুমানজিকে পরান। এর পরে ‘ওম রাম দূতায় নমঃ’- এই মন্ত্র ১০৮ বার জপ করুন।
২. টানা ১১টি মঙ্গলবার রাতে হনুমানজির সামনে তেলের প্রদীপ জ্বালান। চেষ্টা করুন শুধু মঙ্গলবার নয়, রোজই সন্ধ্যায় তেলের প্রদীপ জ্বালাতে। এতে ধনসম্পদের বৃদ্ধি হয়।
৩. হনুমান চল্লিশা পাঠ করুন পরপর ১১টি মঙ্গলবার। এদিন নিরামিষ খাবার খান।
৪. এই ১১টি মঙ্গলবার শেষ হওয়ার মধ্যে রামায়ণ পড়া শুরু করে শেষ করুন। কখনই অসম্পূর্ণ ছেড়ে দেবেন না পড়তে পড়তে।
৫. কর্মক্ষেত্রে সমস্যা হলে হনুমানজিকে ১১টি বোঁদের লাড্ডু নিবেদন করুন। এর পরে সেই ভোগ ভক্তদের মধ্যে বিতরণ করে দিন।
এতে হাতে নাতে ফল পাবেন…
১. সংসারে প্রভাব : যদি পঞ্চমুখী হনুমানের ছবি আপনার বাড়িতে ঢোকার মুখে রাখা হয় এবং প্রতিদিন ধূপ দিয়ে পুজো করা হয় তাহলে ঘরের ওপর কোনো কুপ্রভাব পড়বে না।
২. রাশির ওপর প্রভাব : অনেকের রাশি হালকা থাকলে ভূতের দর্শন পায়, ভূতেরা অথবা আত্মারা হালকা রাশির ওপর বেশি প্রভাব বিস্তার করে, এই প্রেতাত্মার কু প্রভাব সরাতে হনুমান চালিশা সাহায্য করে৷
৩. গ্রহদোষ: শনির প্রভাব যে মানুষের ওপর পড়বে তার জীবনে নানা বাধা বিঘ্ন আসতে থাকবে৷ এই প্রকোপ কেবল কিছুদিনের জন্য নয়৷ বহুবছর ধরে চলতে থাকে৷ শনির প্রকোপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য, যদি হনুমানজীর পুজো করা হয়, তবে সে দোষ সহজেই কাটিয়ে ওঠা যায়।
৪. জীবনের পথে প্রভাব: অনেক সময় কাজ করার পরও আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় না, পদোন্নতিতে বাধা আসে, পড়াশুনায় সফলতা পাওয়া যায় না, এরকম বারবার বাধা থেকে মুক্তি পেতে গেলে হনুমানজীর পুজো ভক্তি ভরে করতে হবে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.