রোম: ২০০১-০২ মাত্র ১৮ বছর বয়সে ইতালির ক্লাবটিতে যোগদান করেছিলেন। এরপর দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে সঙ্গী থেকেছেন ক্লাবের যাবতীয় উত্থান-পতনের। ক্লাবের জার্সি গায়ে সবধরনের প্রতিযোগীতা মিলিয়ে ৬১৫ ম্যাচে তার নামের পাশে রয়েছে ৬৩টি গোল। অবশেষে এএস রোমার জার্সি গায়ে দীর্ঘ ফুটবল জীবনের ইতি টানছেন ইতালির তারকা মিডফিল্ডার দ্যানিয়েল দি রোসি।
সম্প্রতি ক্লাবের তরফ থেকে এক বিবৃতিতে নিশ্চিত কড়া হয়েছে রোসির ক্লাব ছাড়ার বিষয়টি। এপ্রসঙ্গে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট জেমস প্যালোত্তা জানিয়েছেন, ‘ঘরের মাঠে পারমার বিরুদ্ধে শেষ ম্যাচটি খেলবেন রোসি। স্বভাবতই আবেগে ভেসে যাবেন ক্লাবে তাঁর অসংখ্য অনুরাগী। কিন্তু আমরা তাঁর ইচ্ছেকে সম্মান জানাই। রোমার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করলেও আমরা আগামীতে তাঁর কেরিয়ারের সাফল্য কামনা করি।’
আরও পড়ুন: ইপিএলে ফটোফিনিশ করেও চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নির্বাসনের মুখে পড়তে পারে সিটি
একইসঙ্গে রোমা প্রেসিডেন্ট দীর্ঘ কেরিয়ারে ক্লাবের প্রতি দ্যানিয়েল রোসির দায়বদ্ধতাকে পূর্ণ সম্মান জানিয়ে বলেন, ‘ক্লাবের দরজা তাঁর জন্য সবসময় খোলা থাকবে। পরবর্তীতে ক্লাবে কোনও নতুন ভূমিকায় ড্যানিয়েলকে দেখা গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।’
২০০৭ এবং ২০০৮ সালে রোমার জার্সি গায়ে কোপা ইতালিয়া জয়ী দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন রোসি। ২০১০ সালে রোমার হয়ে সিরি-‘এ’ খেতাব জয়ের খুব কাছে পৌঁছেও খেতাব অধরাই থেকে যায় রোসির। এএস রোমার অ্যাকাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েই ২০০১-০২ মরশুমে ইতালির ক্লাবটির হয়ে অভিষেক হয় এই তারকা মিডফিল্ডারের। এরপর দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে শুধু ফুটবলার হিসেবেই নয়, অধিনায়ক আর্মব্যান্ড হাতেও গরিমার সঙ্গে ক্লাবের দায়িত্ব সামলেছেন দেশের জার্সি গায়ে ১১৭ ম্যাচ খেলা এই ফুটবলার।
আরও পড়ুন: বিশ্বরেকর্ড পাক স্পিনারের
ROMANISTA. CAPITANO. DANIELE DE ROSSI#DDR16 pic.twitter.com/0JqyucZAT6
— AS Roma (@OfficialASRoma) May 14, 2019
এপ্রসঙ্গে রোমা প্রেসিডেন্ট প্যালোত্তা জানান, ‘ ২০০১ অভিষেক থেকে অধিনায়কের আর্মব্যান্ড। দীর্ঘ কেরিয়ারে গর্বের সঙ্গে রোসি ক্লাবে তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন এবং নিজেকে ইউরোপের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.