ঢাকা: ঢালিউডে শুরু হয়েছে নতুন সিনেমা তৈরীর কাজ। আর ঢালিউড মানেই তাতে ওপার বাংলার সুপারস্টার শাকিব খান ( Shakib Khan )। আর এবার আরও একবার শাকিব খানের নায়িকা এপার বাংলার টলি সুন্দরী। এবার শাকিব খানের টলি নায়িকা দর্শনা (Darshana Banik) বণিক। ওয়েব সিরিজ ও বেশ কয়েকটা সিনেমায় কাজ করে ইতিমধ্যেই দর্শনা যথেষ্ট জনপ্রিয়। কমলেশ্বর মুখার্জি,সৃজিত মুখার্জি,অরিন্দম শীল এর মতো পরিচালকদের সঙ্গে তাঁর কাজ নজর কেড়েছে সিনে প্রেমীদের।
ক্যাপ্টেন খান সিনেমার নির্মাতা ওয়াজেদ আলির পরিচালনায় ২০ মার্চ থেকে শুরু হবে শাকিব খান ও দর্শনা বণিক অভিনীত ‘শ্যাডো’ সিনেমার শুটিং। এটি দর্শনার ঢালিউডে দ্বিতীয় কাজ। এর আগে দীপঙ্কর দীপন পরিচালিত ‘অপারেশন সুন্দর’ ছবিতে জিয়াউল রোশনের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তিনি। ইদেই মুক্তি পাবে দর্শনা অভিনীত প্রথম বাংলাদেশি ছবি ‘অপারেশন সুন্দরবন’ (Operation Sundarbans)। অ্যাকশন থ্রিলার ছবি ‘অপারেশন সুন্দরবন’। র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (RAB) কীভাবে সুন্দরবনকে জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্ত করেছে, সেই কাহিনি উঠে এসেছে এই গল্পে।ছবিতে একজন মেডিকেল অফিসারের চরিত্রে অভিনয় করছেন দর্শনা।অদিতি নামের মেডিক্যাল অফিসার।
সুন্দরবনের মতো প্রতিকূল জায়গায় শুটিং করতে গিয়ে,অনেক জায়গায় মেকআপ করার ঠিকঠাক জায়গা পর্যন্ত পাননি এই ছবির কলাকুশলীরা। অদিতির চরিত্রের মধ্যে অনেক শেড আছে যা,কাহিনির সাথে প্রকাশিত হবে। দর্শনা ও জিয়াউলের মধ্যে রোমান্টিক মুহূর্তও উপভোগ করবেন দর্শকরা। দর্শনা-জিয়াউল ছাড়াও ছবিতে রয়েছেন নুসরত ফারিয়া, রিয়াজ আহমেদ, সিয়াম আহমেদ, শতাব্দী ওয়াদুদ, তাসকিন রহমানের মতো অভিনেতারা।
শাকিব খানের বিভিন্ন সিনেমা এপার বাংলাতেও যথেষ্ট জনপ্রিয়। শ্রাবন্তী চ্যাটার্জী ও পায়েল সরকারের বিপরীতে ‘ভাইজান এলো রে ‘ ( Bhaijaan Elo Re ) ছবিটিতে ,সায়ন্তিকা ও নুসরাত জাহানের বিপরীতে ‘নাকাব'(Naqaab) , শুভশ্রী গাঙ্গুলীর বিপরীতে ‘চালবাজ’ (Chalbaaz) ছবিতে অভিনয় করার পর বহু প্রযোজনা সংস্থার প্রথম পছন্দ শাকিব খান।
ওপর বাংলার একমাত্র সুপারস্টার শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করা নিয়ে অভিনেত্রী দর্শনা বণিক-ও উচ্ছসিত। তাঁর কথায় শাকিব খান বাংলাদেশেমৃগয়া’, ‘প্রতিঘাত’-এর মতো ছবি। র সুপারষ্টার। এরকম এক ব্যক্তির সাথে কাজ করা খুব বড়ো একটা সুযোগ তাঁর অভিনয়ের কেরিয়ারের জন্য। এদিকে,কলকাতাতেও দর্শনার হাতে আছে ।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.