কলকাতা: কয়লাকাণ্ডে এবার দক্ষিণ কলকাতার বাঁশদ্রোণীর ব্যবসায়ী রণধীর বার্নওয়ালের বাড়িতে সিবিআই হানা। তাঁর অফিসেও সিবিআই তল্লাশি চালাচ্ছে।
আজ সকাল থেকেই রণধীর বার্নওয়ালের বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি শুরু হয়েছে বলে সিবিআই সূত্রে জানা গেছে। রণধীরের বিরুদ্ধে বিপুল টাকা বাজারে খাটানোর অভিযোগ রয়েছে। সিবিআই সূত্রের খবর প্রভাবশালীদের টাকা রাখতেন তিনি।
আরও পড়ুন – সেনা প্রত্যাহারের পরে ভারতীয় ভূখন্ডের সীমা অপরিবর্তিত রয়েছে : বিদেশমন্ত্রক
অন্যদিকে কয়লাকাণ্ডে শুক্রবার তল্লাশিতে নেমেছে ইডিও। একযোগে তল্লাশি অভিযানে চালাচ্ছে ইডি ও সিবিআই। কলকাতা সহ রাজ্যের একাধিক স্থানে তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। উত্তর ও দক্ষিণ কলকাতা, আসানসোল, দুর্গাপুর, ডালহৌসি সহ একাধিক এলাকায় চলছে তল্লাশি অভিযান।
জানা গিয়েছে ইডির টিমের সঙ্গে রয়েছে মহিলা আধিকারিকরাও। নির্দিষ্ট কাউকে গ্রেফতার করা হবে কিনা এবিষয়ে এখনই মুখ খুলতে নারাজ আধিকারিকরা। তবে এ দিন জোর কদমে চলছে তল্লাশি অভিযান। একাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তির অফিস ও বাড়িতে হানা দেওয়ার পাশাপাশি ইডির গোয়েন্দাদের এদিনের লক্ষ্য ছিল একাধিক হোটেলও। চাঁদনি চক, গণেশ চন্দ্র এভিনিউ, ধর্মতলা–সহ একাধিক জায়গার হোটেলে তল্লাশি চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে গোয়েন্দাদের।
আরও পড়ুন – রাজ্যে ৬ হাজার ৪০০ অতিস্পর্শকাতর বুথ, জেলা প্রশাসনকে সতর্ক করল কমিশন
সূত্রের খবর মোতাবেক গোয়েন্দাদের ৭০-৮০ জনের টিম এই তল্লাশি চালাচ্ছেন। এরমধ্যে ১০ জন দিল্লির অফিসারও রয়েছেন। রয়েছে জওয়ানেরাও। কলকাতা ও আসানসোলের মোট ১৪ টি জায়গায় চলছে তল্লাশি অভিযান। জয়দেব মণ্ডল, অনুপ মাজি সহ একাধিক অন্যতম অভিযুক্তদের অফিস-বাড়িতে তল্লাশি চালানোর খবর রয়েছে।
মূলত কয়লা কাণ্ডে টাকা কীভাবে পাচার হয়েছে? কোথা থেকে কোথায় গিয়েছে টাকা? তদন্তে তা খতিয়ে দেখছে ইডি। অন্যদিকে কয়লা কাণ্ড নিয়ে তদন্ত শুরু করার পর অনুপ মাঝি ওরফে লালার খোঁজ পান তদন্তকারী আধিকারিকরা। এরপর থেকেই লালার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে সিবিআই।
আরও পড়ুন – Covid-19: ৫ রাজ্য থেকে শহরে ঢুকতে লাগবে করোনা নেগেটিভ রিপোর্ট
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.