নয়াদিল্লি: রাস্তার ওপরে চলা সবচেয়ে দ্রুততম গাড়ি এখন বাজারে বিক্রির জন্য একেবারে তৈরি। এই গাড়ির নাম ব্লাডহাউন্ড সুপারসোনিক কার। এটি মাটিতে চলমান সমস্ত দ্রুত গাড়ির রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। ভাবা যায় ঘন্টায় ১০১০ কিমি। ২০১৯ সালে এই রেকর্ড বানিয়েছিল ওই ব্লাডহাউন্ড সুপারসোনিক গাড়িটি। এখন এর মালিক এই গাড়িটি বিক্রি করতে চাইছেন।
ব্লাডহাউন্ড সুপারসোনিক গাড়ির মালিক ইয়ান ওয়ারহর্স্ট জানিয়েছেন, এটি এখনও প্রতি ঘন্টায় ১২৮৮ কিমি স্পিড তুলতে পারেনি। ২০১৯ সালে কালাহারি মরুভূমিতে দ্রুততম গাড়ি হওয়ার রেকর্ড তৈরি করেছিল এই গাড়িটি। তবে এখন ইয়ান চাইছে, এই গাড়ির মালিক হোক অন্য কেউ। এটির অধিকার অন্য কারো হওয়া উচিৎ বলে মনে হয়েছে তাঁর।
আরও পড়ুন – কুলগামে সেনার উপর অতর্কিতে হামলা জঙ্গিদের, ব্যাপক উত্তেজনা
ইয়র্কশায়ারের বাসিন্দা আয়ান ওয়ারহর্স্ট জানিয়েছেন, ব্লাডহাউন্ড সুপারসোনিক গাড়িটিতে প্রতি ঘন্টা ১২৮৮ কিমি চালাতে এতে রকেট মোটর লাগাতে হবে। এর জন্য মোট খরচ হবে ৮০ কোটি ১১ লক্ষ টাকা। এরপরে এই গাড়িটি সর্বোচ্চ স্পিডে পৌঁছে যাবে।
ওয়ারহর্স্ট বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে জানিয়েছেন, আমি আমার টাকা এই গাড়িটির পিছনে আর দিতে পারব না। আমি এটা দিয়ে অনেক কিছু অর্জন করেছি এখন এটার দায়িত্ব অন্য কারও নেওয়া উচিৎ।
বিশ্বের ইতিহাসে এখনও অবধি কেবল সাতটি গাড়ি তৈরি করা হয়েছে, যার স্পিড রয়েছে ৯৬৫ কিমি প্রতি ঘন্টার বেশি। তবে ব্লাডহাউন্ড সুপারসোনিক গাড়ি এই সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এটি সর্বোচ্চ ১২৮৮ কিমি প্রতি ঘন্টা যেতে পারে। কিন্তু তাঁর জন্য প্রচুর টাকা ব্যয় হবে।
আরও পড়ুন – কালীঘাটে জরুরি বৈঠক তলব, বিধায়ক-সাংসদদের হাজির থাকার নির্দেশ
ব্লাডহাউন্ড সুপারসোনিক গাড়িটিতে বর্তমানে যুদ্ধবিমান ইউরোফাইটার টাইফুনের জেট ইঞ্জিন সহ সজ্জিত। ১২৮৮ এর গতি প্রতি ঘন্টা ১২৮৮ কিলোমিটার পৌঁছাতে, এটিতে একটি রকেট ইঞ্জিন লাগাতে হবে। তবে ইয়ান এখন তাঁর এই গাড়িটি অন্য কারও কাছে বিক্রি করতে চায়।
ইয়ান জানিয়েছেন, যে এই গাড়িটি কিনবেন, তিনি এলএসআর লিমিটেডকে নিয়ন্ত্রণ করবে। তবে ওয়ারহর্স্ট এই গাড়িটি কত টাকায় বিক্রি করছেন তা জানাননি
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.