নয়াদিল্লি: এ যেন রাহুল দশা কাটছে না পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের৷ নীরব মোদীর প্রতারণার জেরে এই রাষ্ট্রয়ত্ত ব্যাংকের ১১,৪০০ কোটি টাকার আর্থিক কেলেঙ্কারির কথা জানাজানি হতেই গত এক সপ্তাহ জুড়ে হই চই শুরু হয়েছে দেশজুড়ে ৷ তারই মধ্যে আবার এশিয়া টাইমস এক রিপোর্টে জানিয়েছে, এই ব্যাংকের প্রায় ১০,০০০টি ডেবিট, ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে৷
হংকং এর এই সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, প্রায় ১০,০০০টি কার্ডের গ্রাহকের নাম, মেয়াদ উত্তীর্ণের সময়, পিন, কার্ড ভেরিফিকেশন ভ্যালু ইত্যাদি ফাঁস হয়েছে ৷ প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে,গত তিন মাস ধরে এই সব তথ্য অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে৷
এই বিচ্যুতি খুঁজে পেয়েছে সিঙ্গাপুরের CloudSek Information Security যা এই তথ্য লেনদেনের উপর নজর রাখত৷ গুগল সার্চ এবং অন্য প্রধান সার্চ ইঞ্জিনেও সেই সব সাইটে দেখা যাচ্ছে যেগুলি আদৌ নথিভুক্ত নয়৷
মুখ্য টেকনিক্যাল অফিসার রাহুল শশী ওই সংবাদপত্রকে জানিয়েছে, তাদের ক্রলার ধরেছে এই ধরনের তথ্য নিয়ে পাঠান হয়েছে মেশিন লার্নিং সফটঅয়্যারে৷ তারপর যদি সন্দেহজনক কিছু ধরা পড়ে তাহলে গ্রাহকদের স্বার্থ তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া হয়৷
পিএনবি মুখ্য তথ্য নিরাপত্তা আধিকারিক টি ডি ভিরওয়ানি বিষয়টি স্বীকার করে জানান, সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলছে এই তথ্য ফাঁসের জের অনুধাবন করতে ৷ সরকারি আধিকারিকরা যারা এই বিচ্যুতির কথা জেনেছেন তারা ওই সংবাদপত্রকে জানিয়েছে, তারা খতিয়ে দেখছেন এই তথ্য ফাঁসের ফলে সমস্যা কতদূর ছড়িয়েছে৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.