নয়াদিল্লি: পাক অধিকৃত বালাকোটে জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি গোষ্ঠীর ঘাঁটি গুঁড়িয়ে ফেলতে যে পাঁচ ভারতীয় বায়ুসেনা বোমা ফেলেছিল তাদেরই এবার বায়ুসেনা মেডেল দিয়ে সম্মানিত করা হতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে৷
এই পাঁচ ভারতীয় বায়ুসেনা হলেন, উইং কমান্ডার অমিত রঞ্জন, স্কোয়াড্রন লিডার রাহল বাসোয়া, পঙ্কজ ভুজাড়ে, বিকেএন রেড্ডি এবং শশাঙ্ক সিং৷ গত ২৬ ফেব্রুয়ারি পাক অধিকৃত বালাকোটে জইশ জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেন বায়ুসেনারা৷
চলতি বছরে ফেব্রুয়ারিতে পুলওয়ামায় আত্মঘাতী জঙ্গি হামলায় শহিদ হন ভারতের ৪০ সিআরপিএফ জওয়ান৷ আর এরই কড়া প্রত্যুত্তর এয়ারস্ট্রাইকের মাধ্যমে দেয় বায়ুসেনা৷ গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় পাক অধিকৃত বালাকোটের জইশ জঙ্গি ঘাঁটি৷
তবে এরইমধ্যে গত ৬ অগস্ট ফের মন্তব্য করে বিতর্ক উসকে দিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান৷ জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপ নিয়ে বলেন, আমার অনুমান আরও একটা পুলওয়ামার মত ঘটনা ঘটবে। পাক পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে এমনটাই বললেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। ভারত কাশ্মীরের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাতে যে আরও একটা পুলওয়ামার মত ঘটনা ঘটতে খুব বেশি দেরি নেই, সেটাই মনে করেন তিনি।
কাশ্মীর সংক্রান্ত বিল রাজ্যসভায় পাশ হয়ে যাওয়ার পর পাকিস্তানের বিরোধীরা ইমরান খানকেই দোষারোপ করতে শুরু করেন। এই ইস্যুতে উত্তাল হয়ে ওঠে পাক পার্লামেন্ট। অবশেষে ভাষণ দেন পাক প্রধানমন্ত্রী। কাশ্মীর ইস্যুতে ভারত সরকারকে তীব্র আক্রমণ করে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
এদিন তিনি বলেন, ‘কাশ্মীরে যা করা হল তা বর্ণবিদ্বেষী ভাবধারার ফল।’ তাঁর দাবি, ভারত এই বিল পাস করিয়ে দেশের এবং আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে। ইমরানের ধারনা, ভারত সরকার এবার কাশ্মীরিদের উপর অত্যাচার শুরু করবে, কাশ্মীরের স্থানীয় বাসিন্দাদের ধুয়ে-মুছে সাফ করে দেওয়া হবে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.