নয়াদিল্লি: দিল্লি থেকে ৪ কাশ্মীরি যুবককে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। অভিযোগ ওই চার যুবক রাজধানীর বুকে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করছিল।
বিবৃতিতে পুলিশ জানিয়েছে, সেন্ট্রাল দিল্লির আইটিও এলাকা থেকে ওই ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে চারটি অত্যাধুনিক পিস্তল এবং ১২০ রাউন্ড গুলি ওই সময় উদ্ধার করা হয়।
বিবৃতিতে উল্লেখ, গ্রেফতার হওয়াদের মধ্যে আলতাফ আহমদ দার (২৫) পুলওয়ামার বাসিন্দা। বাকি ৩ জন, মোশতাক আহমদ গণি (২ 27), ইশফাক মাজিদ কোকা (২২) এবং আকিব সাফি (২২)- এরা প্রত্যেকেই শোপিয়ানের বাসিন্দা।
পুলিশ জানিয়েছে, ইশফাক মাজিদ কোকা জঙ্গি বুরহান কোকার বড় ভাই, এই বুরহান কোকা ছিল জম্মু ও কাশ্মীরে আল কায়েদা জঙ্গি গোষ্ঠীর শাখা আনসার গজওয়াত উল হিন্দ-এর প্রাক্তন প্রধান। চলতি বছরের এপ্রিলে সেনার হাতে খতম হয় বুরহান।
শুক্রবার পুলিশ খবর পায়, একদল কট্টরপন্থী কাশ্মীরি যুবক অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করেছে এবং তাঁরা আইটিও এবং দরয়াগঞ্জে আসবে। এরপরেই তৎপর হয়ে ওঠে পুলিশ।
পুলিশ কমিশনার( স্পেশ্যাল সেল) প্রমোদ সিং কুশবাহ জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট খবর পেয়েই তাঁদেরকে ধরতে ফাঁদ পাতে পুলিশ, আর তাতেই কাজ হাসিল। গ্রেফতার করা হয় চার কাশ্মীরি যুবককে।
ডিসিপি জানিয়েছে, ওই চারজন তাঁদের হেড কম্যান্ডারদের নির্দেশে ২৭ সেপ্টেম্বর দিল্লি এসে পাহাড়্গং এলাকায় ঘাঁটি গেড়েছিল। সেখানে বসেই তাঁরা নানান অস্ত্র ও গোলাবারুদ মজুত করছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। অভিযোগ রাজধানীর বুকে বড়সড় নাশকতার ছক কষছিল তাঁরা।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.