প্রতীতি ঘোষ, বারাকপুর : ফের শ্যুট আউট।। উত্তর ২৪ পরগনার বেলঘরিয়া আদর্শ নগরে গভীর রাতে দুষ্কৃতীদের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আশঙ্কাজনক যুবক। পুলিশ জানিয়েছে, আশঙ্কাজনক ওই যুবকের নাম শুভঙ্কর পাল (২৪) । শুক্রবার গভীর রাতে বেলঘড়িয়া আদর্শনগরে ওই যুবককে গুলি করে খুনের চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কলকাতার এস এস কে এম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, নিমতার রবীন্দ্রনগরের বাসিন্দা ওই যুবক শুক্রবার বিকেলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল। তারপর আর সে বাড়ি ফেরে নি। কি কারণে এই গুলি তা এখনও জানা যায়নি।
জখম যুবক একটি ব্যাগের কারখানার কর্মী ছিল বলে জানা গিয়েছে। তবে বর্তমানে ওই ব্যাগের কারখানা বন্ধ। ওই যুবক এক মিষ্টির দোকানে আড্ডা দিত, সেখানেই গুলি চলার ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে।
পুলিশ সূত্রের খবর, শুভঙ্করের বুকে গুলি লাগে। নিমতা থানার পুলিশ গুলিবিদ্ধ যুবকের বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। কি কারণে গুলি চলে তা জানার চেষ্টা করছে নিমতা থানার পুলিশ। এই ঘটনায় স্থানীয় একটি মিষ্টির দোকানের যোগ উঠে আসছে।
পুলিশ সূত্রের খবর, ওই দোকানে গুলিবিদ্ধ যুবক আড্ডা দিত। ওই দোকান থেকে নিমতা থানার পুলিশ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে । পুলিশ সূত্রের খবর, ওই মিষ্টির দোকান মালিক অজয় বাড়ুইকে জেরা করছে পুলিশ। গুলিবিদ্ধ যুবকের মা মিনু পাল জানান, তিনি জানতেন না ছেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
গতকাল বিকেলে ছেলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর আর বাড়ি ফেরেনি। গভীর রাতে মেয়ে জানায় ছেলের বুকে ব্যথা, কলকাতার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ সকালে পুলিশ এসে বলে ওর গুলি লেগেছে। ও কাদের সঙ্গে মিশত তা বাড়িতে আলোচনা করত না ।
ও ব্যাগের কারখানায় কাজ করত । সেই কারখানা এখন বন্ধ । গতকাল বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিল । তারপর আর ফেরেনি ।” নিমতা থানার পুলিশ গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.